ইতালিতে যেতে কত টাকা লাগে - ইতালি ভিসা খরচ কত ২০২৬
বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষের স্বপ্ন ইতালি গিয়ে জীবন যাপন করবে। সাধারণত
অন্যান্য দেশের তুলনায় ইতালি দেশটি অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে আছে। তবে
যারা ইতালি কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রাখা
প্রয়োজন।
তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ইতালিতে যেতে কত টাকা লাগে এবং ইতালি ভিসা খরচ কত।
ইউরোপের এই দেশে বৈধ ও অবৈধ অভিবাসীদের কাজের সুযোগ রয়েছে। এটি ইউরোপের সেনজেন ও
ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশ। বাংলাদেশ থেকে কাজের উদ্দেশ্যে এই দেশে যেতে আগ্রহী
তরুণ-তরুণীদের ইতালি ইতালি ভিসা খরচ কত জানতে হবে। এছাড়া বাংলাদেশ থেকে ইতালি
বিমান ভাড়া কত তা জানতে হবে।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে
বর্তমানে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ ইতালি যেতে চায়, তবে তারা একেক জন একেক রকম
ভিসায় যায়। যেমন: কেউ হয়তো স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, মেডিকেল ভিসা অথবা
স্পন্সর ভিসায় ইতালি যায়। তবে যারা বাংলাদেশ থেকেই ইতালি যেতে চাচ্ছে, তাদের
মধ্যে অনেকেরই এই বিষয়ে ধারণা থাকে না যে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা
লাগে।
📌আরো পড়ুন👉নিউজিল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে
মূলত আপনি ইতালি যেকোনো ভিসায় যান না কেন হয়তো আপনার কিছু টাকা বেশি লাগতে
পারে অথবা কিছু টাকা কম লাগতে পারে। কিন্তু যারা স্টুডেন্ট ভিসায় ইতালি যেতে
চাচ্ছে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সর্বনিম্ন ৫ লক্ষ টাকা থাকতে হবে।
আর যারা অন্যান্য ভিসায় ইতালি যেতে চাচ্ছেন তাদের কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে
প্রয়োজন পড়বে না। যারা বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে সে বিষয়ে
জানতে চাচ্ছেন আশা করি এখন সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার
জন্য সর্বমোট ৩,৫০,০০০ টাকা থেকে ৪,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ পড়বে।
ইতালি ভিসা খরচ ২০২৬
ইতালি সরকার বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অভিবাসীদের বিভিন্ন ধরনের ভিসা ক্যাটাগরি
অফার করে থাকে। ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী ইতালি ভিসা খরচ আলাদা হয়। বাংলাদেশ
থেকে সরকারিভাবে ইতালি যাওয়ার খরচ তুলনামূলক অনেক কম হয়ে থাকে। তবে
বেসরকারিভাবে কিংবা দালালের মাধ্যমে ইতালি গেলে ইতালি ভিসা খরচ অনেক পড়ে। আপনি
যদি ইতালিতে যেতে চান সে ক্ষেত্রে এখন খরচ বেশি হবে।
কেননা আগে যে টাকা খরচ হয়েছে তার চেয়ে বেশি বর্তমানে খরচ হচ্ছে। যেখানে বিমান
ভাড়া লাগতো ৫০ হাজার টাকা বর্তমানে এর চেয়ে বেশি লাগতে পারে। বর্তমানে ইতালির
রোমে পৌঁছাতে হলে বিমান ভাড়া ৬২ হাজার টাকা লাগে। তাছাড়া বিভিন্ন ক্যাটাগরীর
উপর ভিত্তি করে বিমান ভাড়া আরো বেশি লাগতে পারে।
এছাড়াও, ইতালিতে পৌঁছাতে হলে আরও বিভিন্ন ধরনের খরচ রয়েছে, যা নির্ভর করবে
আপনার ভিসার ধরন ও মেয়াদের ওপর। সব মিলিয়ে আপনার ইতালি যেতে খরচ হতে পারে ৭
থেকে ৮ লক্ষ টাকা। আবার, সর্বোচ্চ খরচ ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকাও হতে পারে। কিন্তু,
আপনি যদি কোনো পরিচিত এজেন্সি বা দালালের মাধ্যমে যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে ২০
লক্ষ টাকার মতোও লাগতে পারে।
তাই এই বিষয়ে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। তবে আপনার ভিসা খরচটা নির্ভর করবে মূলত
কোন কাজের ওপর আপনি যাচ্ছেন। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে মানুষজন বিভিন্ন
পেশায় যাচ্ছে, সে অনুযায়ী খরচও ভিন্ন হয়ে থাকে। তবে, দুটি ধরনের ভিসা
সবচেয়ে বেশি প্রচলিত, তাহলো:
সিজোনাল ভিসাঃ এটি হলো স্বল্পমেয়াদি একটি ভিসা, যা তিন মাসের সময়ের জন্য করা
হয়ে থাকে। এই ভিসার মাধ্যমে মানুষজন কৃষি বা পর্যটন হিসেবে কাজ করে। আপনি যদি
এই ভিসায় ইতালিতে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে থাকেন, সেক্ষেত্রে আপনার খরচ হতে
পারে ৪ লক্ষ টাকার মতো। এই খরচের মধ্যেই বিমান ভাড়া এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয়
খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
নন সিজোনাল ভিসাঃ এই ভিসা একটি দীর্ঘমেয়াদী ভিসা বলা হয়ে থাকে, যা দীর্ঘদিন
যাবত কাজ করতে পারবেন। এই ভিসাটি যদি আপনি পেয়ে যান তাহলে সেখানে স্থায়ীভাবে
থাকতে পারবেন। সেই হিসাবে এই ভিসার খরচ হতে পারে ৯ থেকে ১৫ লাখ টাকার মত। এর
মধ্যে আপনার বিমান ভাড়া এবং ইতালিতে পৌঁছানো যাবতীয় খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা খরচ
ইতালি ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও সেনজেনভুক্ত একটি উন্নত দেশ। ইউরোপের এই দেশে
পড়াশোনা করতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা খরচ সম্পর্কে
ধারণা রাখতে হবে। এটি বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য জনপ্রিয় একটি গন্তব্য।
বর্তমানে ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা খরচ প্রায় ৩ লাখ টাকা থেকে ৬ লাখ টাকা হয়ে
থাকে। বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের এই দেশে অল্প খরচে যেতে পারবেন, যদি আপনি নিজে
নিজে ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং করেন।
এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করলে ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা খরচ বেশি হয়ে থাকে।
ইতালি স্টুডেন্ট ভিসার অফিসিয়াল খরচ খুবই কম হয়ে থাকে। শিক্ষার্থী যদি
স্কলারশিপ পেয়ে থাকে তবে অল্প খরচে স্বপ্নের এই দেশে পড়াশোনা করতে পারবে।
ইতালি ট্যুরিস্ট ভিসা খরচ
ইতালি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পরিপূর্ণ দেশ এখানে টুরিস্টরা যেতে খুবই উৎসাহিত বোধ
করে। তাই এখানে টুরিস্ট ভিসার খরচ তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম রয়েছে। তবে সময়
এবং ভিসার উপর নির্ভর করবে আপনার খরচ। এইজন্য নূন্যতম আপনার খরচ হতে পারে ৩
থেকে ৪ লক্ষ টাকার মতো এবং সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ টাকার মতো।
ইতালি স্পন্সর ভিসা খরচ
এই দেশের সরকার সাধারণত স্পন্সর করে থাকে, প্রতি বছর হাজার হাজার লোক তারা
নিয়োগ দেয়। বিভিন্ন দেশ থেকে এ ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করে। বর্তমান আমাদের
দেশেও এই ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করে থাকে। সেক্ষেত্রে খরচা হবে ৮ থেকে ১২ লক্ষ
টাকার মতো।
তবে কখনো কম বেশি দেখা যেতে পারে। এই ভিসা যদি পেয়ে যান সে ক্ষেত্রে একটি
কাজের অনুমতি পাবেন। তবে এই ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রতিষ্ঠানের
স্পন্সরের দরকার হবে। এতে অনেকে ইতালি কাজের জন্য ভিসা করে থাকে।
ইতালি এগ্রিকালচার ভিসা খরচ
ইতালি এগ্রিকালচার ভিসার চাহিদা বেশি হওয়ায় ইতালি কৃষি ভিসা খরচও বেশি হয়ে
থাকে। তবে, বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে কৃষি ভিসা প্রসেসিং করতে পারলে খরচ কম
হয়। এই কৃষি ভিসা অনেকের কাছে ইতালি স্পন্সর ভিসা নামেও পরিচিত।
বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে ইতালি কৃষি ভিসা নিয়ে দেশটিতে যেতে আনুমানিক ৭ লক্ষ
টাকা থেকে ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। পরিচিত আত্মীয়-স্বজনের মাধ্যমে কৃষি
ভিসা নিয়ে ইতালি যেতে খরচ কম হয়ে থাকে। তবে বেসরকারিভাবে ইতালি এগ্রিকালচার
ভিসা প্রসেসিং করালে খরচ বেশি হয়ে থাকে।
সরকারি উপায়ে যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে ৫ থেকে ৭ লাখ টাকার মতো খরচ হতে পারে।
তবে একটা কথা জেনে রাখা ভালো যে ইতালিতে আপনি যদি কৃষি কাজের জন্য যেতে চান, সে
ক্ষেত্রে অবশ্য আগের থেকে অভিজ্ঞতা থাকলে আপনি ভালো বেতনের চাকরি করতে পারবেন
এবং ভালো একটি সেলারি পাবেন।
ইতালি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ
এই ভিসায় আপনি গেলে যেকোন কাজ করতে পারবেন, এতে কোন অসুবিধা হবে না। এজন্য ভিসা
পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার ৮ থেকে ১০ লাখ টাকার মত লাগতে পারে। আবার অনেকের থেকে
১৩ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা দালালরা হাতিয়ে নিতে পারে।
ইতালি কনস্ট্রাকশন ভিসা খরচ
এই কাজটির অত্যন্ত মূল্য রয়েছে, কেননা এ দেশটির সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য তারা
কনস্ট্রাকশনের কাজগুলো বেশি করে থাকে। তাই বহির্বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তারা
লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। এজন্য আপনার এই ভিসার খরচ হতে পারে ১০ থেকে ১৪ লাখ টাকার
মত।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি বিমান ভাড়া কত
যারা বাংলাদেশ থেকে ইতালি কাজের উদ্দেশ্যে অথবা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যেতে চাচ্ছেন
তাদের অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে ইতালি বিমান ভাড়া কত সম্পর্কে জেনে নেওয়া
প্রয়োজন। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে ইতালি বিমান ভাড়ার খরচ জানতে হলে আপনাকে
প্রথমে জেনে নিতে হবে বাংলাদেশ থেকে ইতালি কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ
চলাচল করে।
📌আরো পড়ুন👉বাংলাদেশ টু দুবাই বিমান ভাড়া কত?
কেননা একেক এয়ারলাইন্সের একেক রকম ভাড়া বা টিকেট মূল্য নির্ধারণ করা থাকে।
তাই সবার সুবিধার্থে বাংলাদেশ থেকে ইতালি কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ
যাতায়াত করে সেগুলো নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হলো।
- ইমিরেটস এয়ারলাইন্স।
- তুরকিশ এয়ারলাইন্স।
- সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স।
- কাতার এয়ারওয়েজ।
- ইতিহাদ এয়ারওয়েজ।
এখনকার বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ বিভিন্ন কাজের জন্য এবং ভ্রমণ করার জন্য
ইতালি যেতে চায়। তবে ইতালি যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই কিছু বিষয় জেনে নিতে হবে,
যেমন: বাংলাদেশ থেকে ইতালি বিমান ভাড়া কত টাকা। কারণ এখন কোনো বিমান ভাড়াই
স্থির থাকে না; যখন ডলার রেট কম বেশি হয়, তখন বিমান ভাড়াও কম বেশি হয়ে
থাকে।
এজন্য যারা বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে চাচ্ছে তারা বাংলাদেশ থেকে ইতালি বিমান
ভাড়া কত সে বিষয়ে অবশ্যই জেনে রাখবেন। কেননা বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ইতালি
যাওয়ার জন্য কোনো বিমান অথবা ফ্লাইট নেই। প্রথমত আপনাকে ঢাকা এয়ারপোর্ট
থেকে কাতার যেতে হবে এরপর কাতার এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে ইতালি পৌঁছাতে হবে।
আপনি দুই ধরনের বিমান পেয়ে যাবেন একটি হল সাধারণ বিমান এবং অপরটি হল ফার্স্ট
ক্লাস বিমান কিন্তু সাধারণ বিমানের চেয়ে ফাস্ট ক্লাস বিমানের টিকেট মূল্য
অনেকটাই বেশি। তাই অনেকে বুঝতে না পারায় বাংলাদেশ থেকে ইতালি বিমান ভাড়া কত
তা জানতে অনলাইনে সার্চ করে। তাই এখন আপনাদের জানাবো বাংলাদেশ থেকে ইতালি
বিমান ভাড়া কত টাকা।
- বাংলাদেশ থেকে ইতালি ইমিরেটস এয়ারলাইন্স (Emirates Airlines): ৮২,১৫০ টাকা।
- বাংলাদেশ থেকে ইতালি তুরকিশ এয়ারলাইন্স (Turkish Airlines): ৯১,৬২৭ টাকা।
- বাংলাদেশ থেকে ইতালি কাতার এয়ারওয়েজ (Qatar Airways): ৯৯,৮৭৫ টাকা।
- বাংলাদেশ থেকে ইতালি ইতিহাদ এয়ারওয়েজ (Etihad Airways): ৮১,২২১ টাকা।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে
যারা বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে চাচ্ছে, তাদের অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে। অবশ্যই আপনাকে এই সময়ের বিষয়ে জেনে
রাখা প্রয়োজন, কারণ সময় একটু এদিক-সেদিক হলে আপনি বিভ্রান্ত হয়ে যেতে
পারেন।
এজন্য অনেকেই এই বিষয়ে জানার জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করে থাকেন। তাই সবার
সুবিধার্থে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে, সে বিষয়ে এখন জানানোর
চেষ্টা করা হবে।
আপনার বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে সর্বমোট সময় লাগবে ১৫ ঘণ্টা থেকে ১৬ ঘণ্টা
পর্যন্ত। তবে, যাত্রাপথে কোনো সমস্যার কারণে ৫ মিনিট অথবা ১০ মিনিট সময় কম
বা বেশি লাগতে পারে।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কি কি লাগে
ইতালি ভিসা আবেদন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র দরকার হয়। ভিসা ক্যাটাগরি
অনুযায়ী কাগজপত্র সাধারণত কিছুটা ভিন্ন হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে
সাধারণত যেসব কাগজপত্র লাগে তা নিচে উল্লেখ করা হলো:
📌আরো পড়ুন👉পর্তুগাল ভিসা আবেদন করতে কি কি লাগে জানুন
- ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট (আইইএলটিএস, জিআরই, টোফেল স্কোর)
- জাতীয় পরিচয় পত্র
- বৈধ পাসপোর্ট
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অফার লেটার
- রিকমেন্ডেশন লেটার
- ভ্রমণের ইতিহাস
- একাডেমিক সার্টিফিকেট
- একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট
- কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট
- ওয়ার্ক এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
- মেডিকেল ফিটনেস সার্টিফিকেট
ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি
যারা ইতালিতে বিভিন্ন কাজের জন্য যেতে চাচ্ছেন বা চিন্তা-ভাবনা করছেন,
তাদের মধ্যে অনেকেই জানার আগ্রহ প্রকাশ করেন যে ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা
বেশি। আবার কিছু সংখ্যক নতুন লোক আছেন, যাদের জানা নেই কোন কাজের চাহিদা
বেশি এবং বেতন বেশি।
বর্তমানে অন্যান্য দেশের তুলনায় ইতালিতে অনেক কাজের চাহিদা রয়েছে,
কিন্তু কাজের চাহিদা অনুযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা কম। এজন্য প্রত্যেক বছর
ইতালি থেকে বিভিন্ন কোম্পানি এবং অন্যান্য কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ
দিয়ে থাকে। এবার চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা
বেশি।
- কনস্ট্রাকশন এর কাজ।
- ইলেকট্রিক্যাল এর কাজ।
- মেকানিক্যাল এর কাজ।
- ড্রাইভিং এর কাজ।
- রেস্টুরেন্ট এর কাজ।
- কোম্পানি এর কাজ।
- কৃষি কাজ এর কাজ।
- ক্লিনিং এর কাজ ইত্যাদি।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে মানুষ বিভিন্ন উদ্দেশ্য নিয়ে বিভিন্নভাবে ইউরোপের দেশ
ইতালিতে পাড়ি জমাচ্ছে। কেউ যাচ্ছে সরকারিভাবে, কেউ যাচ্ছে বেসরকারিভাবে,
আবার কেউ যাচ্ছে অবৈধভাবে।
📌আরো পড়ুন👉সুইডেন ভিসা পাওয়ার উপায় ২০২৬
বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে ইতালি যাওয়ার জন্য বোয়েসেল, বিএমইটি, ভিএফএস
গ্লোবাল এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ইত্যাদি
সরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার
জন্য আপনাকে নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:
সরকারি প্রসেসিং:
তবে কেউ যদি বেসরকারিভাবে বৈধ উপায় ইতালি যেতে চায় তবে তাকে সরকার অনুমোদিত বিশ্বস্ত কোন এজেন্সির শরণাপন্ন হতে হবে। কেউ চাইলে ব্যক্তিগতভাবে ইতালি ভিসা প্রসেসিং করে ইউরোপের এই দেশটিতে যেতে পারবে।
আর অধিকাংশ মানুষ সহজ উপায়ে অনলাইনের মাধ্যমে ভিসা আবেদন করতে চায়।অনেকে সঠিক এবং অফিসিয়াল ইতালি ভিসা আবেদন লিংক খুঁজে পান না। ইতালি ভিসা করার জন্য আপনাকে অবশ্যই অফিশিয়াল ইতালি ভিসা লিংকে ক্লিক করে ভিসা আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।
আপনারা [https://visa.vfsglobal.com/bgd/en/ita/apply-visa] এই অফিসিয়াল ইতালি ভিসা লিংক বা এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ইতালি ভিসা আবেদনের কাজটি সম্পূর্ণ করতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে যারা ইতালিতে গিয়েছেন, তারা কঠোর পরিশ্রম করে উপার্জিত অর্থ দেশে পাঠিয়ে থাকেন। তবে, টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে একটি সাধারণ প্রশ্ন প্রায়ই তাদের মনে আসে যে, ইতালির টাকার মান কত? এই প্রশ্নটি প্রবাসীদের নিকট একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।
কটি দেশের মুদ্রার মান শুধু কাগজের নোটের সংখ্যা নয়, বরং এটি ঐ দেশের অর্থনৈতিক শক্তি, বাণিজ্যিক অবস্থান ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার প্রতিচ্ছবি। ইতালির ইউরো এবং বাংলাদেশের টাকার বিনিময় হারের তারতম্য অনেক বেশি হয়ে থাকে। চলুন, ইতালির টাকার মান কত সে বিষয়ে বিস্তারিত সঠিক তথ্য জেনে নেই।
ইতালির মুদ্রার ইতিহাস বেশ সমৃদ্ধ। ২০০২ সালের আগে ইতালির নিজস্ব মুদ্রা ছিল ‘লিরা’। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থনৈতিক সমন্বয়ের অংশ হিসেবে ২০০২ সালে ইতালি ইউরো মুদ্রা গ্রহণ করে। বর্তমানে ইউরো (EUR) ইতালির সরকারি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
বর্তমানে ইতালির ১ ইউরো সমান বাংলাদেশের প্রায় ১৪১ টাকা। ইতালির টাকার মান প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কারণে উঠানামা করে থাকে। এজন্য প্রতিদিন ইতালির টাকার মান কত সেই সর্বশেষ আপডেট জানতে হবে।
এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানাটা প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, ইতালির টাকার রেটের ছোটখাটো পার্থক্যও তাদের কষ্টার্জিত অর্থের পরিমাণে প্রভাব ফেলতে পারে। আজকের রেট অনুযায়ী, ইতালির ১ ইউরো (টাকা) সমান বাংলাদেশি প্রায় ১৪১ টাকা।
বর্তমানে ইতালির ১ টাকা (আসলে ১ ইউরো) বাংলাদেশের প্রায় ১৪১ টাকার সমান। বিদেশে গিয়ে অধিকাংশ প্রবাসী উক্ত দেশের মুদ্রাকেই "টাকা" বলে অভিহিত করে থাকেন। এখানেও "টাকা" বলতে মূলত ইউরোকে বোঝানো হয়েছে।
উত্তর: বাংলাদেশ থেকে ইতালির দূরত্ব প্রায় ৭,২৯৫ কিলোমিটার।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ থেকে ইতালি বিমান ভাড়া কত?
উত্তর: বাংলাদেশ থেকে ইতালি ন্যূনতম বিমান ভাড়া প্রায় ৮০ হাজার টাকা।
প্রশ্ন:বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে?
উত্তর: বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে বিমানে করে যেতে প্রায় ১০ ঘন্টা সময় লাগে।
প্রশ্ন: ইতালি ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা?
উত্তর: ইতালির ১ ইউরো সমান বাংলাদেশের প্রায় ১২৬ টাকা।
প্রশ্ন: ইতালি ভিসা প্রসেসিং করতে কত সময় লাগে?
উত্তর: তালি ভিসা প্রসেসিং করতে প্রায় ১৫ থেকে ২০ দিন সময় লাগে। তবে ভিসার জন্য ইন্টারভিউ দেওয়ার অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে অনেক সময় লাগে।
সরকারি প্রসেসিং:
- BOESL বা BMET: আপনাকে বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (BOESL) অথবা বাংলাদেশ ম্যানপাওয়ার, এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড ট্রেনিং (BMET) এর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
- সুবিধা: খরচ কম (৬-৮ লাখ টাকা) এবং প্রক্রিয়া নিরাপদ।
- লাইসেন্সপ্রাপ্ত এজেন্সির মাধ্যমে জব অফার সংগ্রহ করুন।
- সতর্কতা: এজেন্সির লাইসেন্স এবং চুক্তিপত্র যাচাই করুন।
- ইতালিতে বসবাসকারী প্রবাসীদের সাথে যোগাযোগ করে আপনি জব অফার বা স্পনসরশিপ পাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন।
- বাংলাদেশে ইতালি দূতাবাস বা VFS Global-এর মাধ্যমে আপনার ভিসা আবেদন জমা দিন।
- প্রয়োজনে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহায়তা নিতে পারেন।
- টিপস: সরকারি প্রসেসিং বেছে নিলে খরচ কম হবে এবং কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকবে।
তবে কেউ যদি বেসরকারিভাবে বৈধ উপায় ইতালি যেতে চায় তবে তাকে সরকার অনুমোদিত বিশ্বস্ত কোন এজেন্সির শরণাপন্ন হতে হবে। কেউ চাইলে ব্যক্তিগতভাবে ইতালি ভিসা প্রসেসিং করে ইউরোপের এই দেশটিতে যেতে পারবে।
ইতালি ভিসা আবেদন লিংক
বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষের স্বপ্ন ইউরোপ মহাদেশের কোন একটি দেশে কাজের জন্য যাবে। ইউরোপ মহাদেশের মধ্যে আরেকটি সুন্দর এবং উন্নত দেশ হচ্ছে ইতালি। অন্যান্য দেশের তুলনায় ইতালিতে অল্প পরিশ্রমে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। ইতালিতে প্রতিবছরের শুরুতে ইতালি কৃষিকাজ এবং অন্যান্য কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়।আর অধিকাংশ মানুষ সহজ উপায়ে অনলাইনের মাধ্যমে ভিসা আবেদন করতে চায়।অনেকে সঠিক এবং অফিসিয়াল ইতালি ভিসা আবেদন লিংক খুঁজে পান না। ইতালি ভিসা করার জন্য আপনাকে অবশ্যই অফিশিয়াল ইতালি ভিসা লিংকে ক্লিক করে ভিসা আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।
আপনারা [https://visa.vfsglobal.com/bgd/en/ita/apply-visa] এই অফিসিয়াল ইতালি ভিসা লিংক বা এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ইতালি ভিসা আবেদনের কাজটি সম্পূর্ণ করতে পারবেন।
ইতালি ভিসা আবেদন করার নিয়ম
বর্তমানে যারা বাংলাদেশ থেকে ইতালি ভিসা তৈরি করতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই ইতালি ভিসা করার জন্য সঠিক নিয়ম জেনে রাখতে হবে। কারণ যদি আপনার ভিসা আবেদন করার মধ্যে কোন ভুল থাকে তাহলে আপনার ভিসা আবেদন বাতিল হয়ে যেতে পারে।- এজন্য অনেকেই ইতালি ভিসা আবেদন করার নিয়ম জানার জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করে। তাই সবার সুবিধার্থে ইতালি ভিসা আবেদন করার সঠিক নিয়ম নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হলো।
- প্রথমে আপনাকে আপনার ফোন অথবা ডেস্কটপের গুগল ক্রোমে প্রবেশ করতে হবে।
- তারপর অফিসিয়াল লিংকে (https://visa.vfsglobal.com/bgd/en/ita/apply-visa) ক্লিক করে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
- এরপর এই লিংকে প্রবেশ করা হয়ে গেলে 'ভিসা টাইপস' (Visa Types) অপশনে ক্লিক করুন।
- অ্যাপ্লাই অপশনে ক্লিক করার পর ফাঁকা ঘরগুলোতে আপনার সব ধরনের সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করু। আবেদনের কাজ পুরোপুরি ভাবে শেষ হয়ে গেলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।
ইতালির টাকার মান কত ২০২৬
বিশ্বজুড়ে অর্থনীতির চাকা ঘোরে এক দেশ থেকে আরেক দেশে অর্থ প্রবাহের মাধ্যমে। উন্নত জীবনের স্বপ্ন ও পরিবারের সচ্ছলতা নিশ্চিত করতে হাজার হাজার বাংলাদেশি ইউরোপের দেশ ইতালিতে পাড়ি জমিয়েছে, যা ইউরোপের অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি।বাংলাদেশ থেকে যারা ইতালিতে গিয়েছেন, তারা কঠোর পরিশ্রম করে উপার্জিত অর্থ দেশে পাঠিয়ে থাকেন। তবে, টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে একটি সাধারণ প্রশ্ন প্রায়ই তাদের মনে আসে যে, ইতালির টাকার মান কত? এই প্রশ্নটি প্রবাসীদের নিকট একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।
কটি দেশের মুদ্রার মান শুধু কাগজের নোটের সংখ্যা নয়, বরং এটি ঐ দেশের অর্থনৈতিক শক্তি, বাণিজ্যিক অবস্থান ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার প্রতিচ্ছবি। ইতালির ইউরো এবং বাংলাদেশের টাকার বিনিময় হারের তারতম্য অনেক বেশি হয়ে থাকে। চলুন, ইতালির টাকার মান কত সে বিষয়ে বিস্তারিত সঠিক তথ্য জেনে নেই।
ইতালির মুদ্রার ইতিহাস বেশ সমৃদ্ধ। ২০০২ সালের আগে ইতালির নিজস্ব মুদ্রা ছিল ‘লিরা’। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থনৈতিক সমন্বয়ের অংশ হিসেবে ২০০২ সালে ইতালি ইউরো মুদ্রা গ্রহণ করে। বর্তমানে ইউরো (EUR) ইতালির সরকারি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
বর্তমানে ইতালির ১ ইউরো সমান বাংলাদেশের প্রায় ১৪১ টাকা। ইতালির টাকার মান প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কারণে উঠানামা করে থাকে। এজন্য প্রতিদিন ইতালির টাকার মান কত সেই সর্বশেষ আপডেট জানতে হবে।
ইতালি টাকার রেট কত ২০২৫
ইতালিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সংখ্যা এখন অনেক বেশি। তাদের কষ্টের উপার্জিত অর্থ প্রতি মাসে দেশে পাঠানো একটি দৈনন্দিন কাজ। কিন্তু যখন বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো হয়, তখন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উঠে আসে যে ইতালির টাকার রেট কত?এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানাটা প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, ইতালির টাকার রেটের ছোটখাটো পার্থক্যও তাদের কষ্টার্জিত অর্থের পরিমাণে প্রভাব ফেলতে পারে। আজকের রেট অনুযায়ী, ইতালির ১ ইউরো (টাকা) সমান বাংলাদেশি প্রায় ১৪১ টাকা।
ইতালির ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ইতালিতে বসবাসরত প্রবাসীদের মনে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর পূর্বে সবসময় একটি সাধারণ কিন্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উঠে আসে যে: ইতালির ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা? ইতালির মুদ্রা হলো ইউরো (EUR), যা আন্তর্জাতিক লেনদেনের অন্যতম প্রধান মুদ্রা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।বর্তমানে ইতালির ১ টাকা (আসলে ১ ইউরো) বাংলাদেশের প্রায় ১৪১ টাকার সমান। বিদেশে গিয়ে অধিকাংশ প্রবাসী উক্ত দেশের মুদ্রাকেই "টাকা" বলে অভিহিত করে থাকেন। এখানেও "টাকা" বলতে মূলত ইউরোকে বোঝানো হয়েছে।
সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর (FAQs)
প্রশ্ন: বাংলাদেশ থেকে ইতালির দূরত্ব কত কিলোমিটার?উত্তর: বাংলাদেশ থেকে ইতালির দূরত্ব প্রায় ৭,২৯৫ কিলোমিটার।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ থেকে ইতালি বিমান ভাড়া কত?
উত্তর: বাংলাদেশ থেকে ইতালি ন্যূনতম বিমান ভাড়া প্রায় ৮০ হাজার টাকা।
প্রশ্ন:বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে?
উত্তর: বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে বিমানে করে যেতে প্রায় ১০ ঘন্টা সময় লাগে।
প্রশ্ন: ইতালি ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা?
উত্তর: ইতালির ১ ইউরো সমান বাংলাদেশের প্রায় ১২৬ টাকা।
প্রশ্ন: ইতালি ভিসা প্রসেসিং করতে কত সময় লাগে?
উত্তর: তালি ভিসা প্রসেসিং করতে প্রায় ১৫ থেকে ২০ দিন সময় লাগে। তবে ভিসার জন্য ইন্টারভিউ দেওয়ার অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে অনেক সময় লাগে।
লেখকের শেষ মতামত
ইতালি বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য একটি লাভজনক গন্তব্য, যেখানে উচ্চ বেতন এবং উন্নত জীবনযাত্রার সুযোগ রয়েছে। তবে, ইতালি যেতে কত টাকা লাগে তা নির্ভর করে ভিসার ধরন এবং প্রসেসিং মাধ্যমের ওপর।
সাধারণত, সিজোনাল ভিসার জন্য ৪-৬ লাখ টাকা এবং নন-সিজোনাল ভিসার জন্য
৯-১৬ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। সরকারি প্রতিষ্ঠান যেমন BOESL বা
BMET-এর মাধ্যমে প্রসেসিং করলে খরচ কম হবে এবং পুরো প্রক্রিয়াটি
নিরাপদ থাকবে।
আরিফুল প্লাস এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url